Sunday, June 6, 2021

জানেন, কেন পুরস্কার অর্থের অর্ধেক টাকা নিলেন দ্রাবিড়?


 

তিনি চিরকালই মাটির মানুষ। সাফল্যের শিখর ছুঁয়েও যে এভাবে মাটিতে পা রাখা যায়, তাঁকে দেখেই তা শিখতে হয়। তারকার তকমা গায়ে চাপিয়েও এক্কেবারে আর পাঁচজনের মতো স্বাভাবিক জীবনযাপনে বিশ্বাসী তিনি। শো-অফ, অহং, বড়াই কিছুই তাঁর ধাঁতে নেই। তাই তো সন্তানের সঙ্গে বিজ্ঞান মেলার ভিড়ে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে পড়তে পারেন নির্দ্বিধায়। তাই তো দলকে বিশ্বকাপ জিতিয়েও কৃতিত্বের সিংহভাগ অংশীদারিত্ব দাবি করেন না। সেই রাহুল দ্রাবিড় এবার যা করলেন, তাতে শ্রদ্ধায় মাথা নত হল দেশবাসীর।
গত মাসেই দ্রাবিড়ের তত্ত্বাবধানে চতুর্থবার যুব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পৃথ্বী শ অ্যান্ড কোং। ভারতীয় জুনিয়র দলের এমন সাফল্যের পরই মোটা অঙ্কের পুরস্কার অর্থের কথা ঘোষণা করেছিল বিসিসিআই। বোর্ড জানিয়েছিল, কোচ রাহুল দ্রাবিড়কে ৫০ লক্ষ, ক্রিকেটারদের ৩০ লক্ষ এবং অন্যান্য সাপোর্টিং স্টাফদের ২০ লক্ষ টাকা করে অর্থ পুরস্কার দেওয়া হবে। আর এমন বৈষম্যেই আপত্তি জানান মিস্টার ডিপেন্ডবল। তাঁর বক্তব্য, অনূর্ধ্ব ১৯ দলের সাফল্যের জন্য তিনি যা পরিশ্রম করেছেন, বাকি সাপোর্ট স্টাফরা তার চেয়ে কোনও অংশে কম করেননি। তাই পুরস্কার অর্থে বৈষম্য হওয়া উচিত নয়। চলতি মাসেই বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে হওয়ার বৈঠকে নিজের আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন দ্য ওয়াল। কিন্তু সাপোর্ট স্টাফদের তুলনায় দ্রাবিড়ের পুরস্কার অর্থের পরিমাণ ছিল অনেকটাই বেশি। তাই সমতা বজায় রাখতে নিজের প্রাপ্যর ৫০ শতাংশ অর্থ বোর্ডকে কমানোর কথা বলেন কিংবদন্তি ভারতীয় ব্যাটসম্যান। যা শুনে বেশ অবাকই হয়েছেন বোর্ড কর্তারা। কিন্তু তিনি যে রাহুল দ্রাবিড়। তাই স্বচ্ছতার প্রসঙ্গে অন্য কারও সঙ্গে তাঁর তুলনা হয় না।একটি সর্বভারতীয় ইংরাজি সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ৫০ লক্ষের পরিবর্তে ২৫ লক্ষ টাকা নিচ্ছেন দ্রাবিড়। যাতে বাকি সাপোর্ট স্টাফরাও ২৫ লক্ষ টাকাই পেতে পারেন। শুধু তাই নয়, গত বছর জুনিয়র দলের সঙ্গে থাকা প্রয়াত রাজেশ সাওয়ন্তের পরিবারের হাতেও একই পরিমাণ অর্থ তুলে দেওয়া হবে। দ্রাবিড়ের দেখানো পথে হেঁটে বোর্ড আরও কয়েকজন সাপোর্ট স্টাফকে পুরস্কার অর্থের তালিকাভুক্ত করেছে। যাঁরা গত বছর দলের সঙ্গে ওতঃপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন।

বিনা খরচে অনলাইন ইনকাম এর সুযোগ।কোন রকম ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই ।কাজ করে একবার দেখতে পারেন।

বিনা খরচে অনলাইন ইনকাম এর সুযোগ। কোনো প্রকারের প্রতারণা নয়। এটার জন্য কোনো খরচ লাগে না*
🔴 *PART TIME JOB*🔴
🇮🇳 *ডিজিট্যাল ইন্ডিয়া*🇮🇳
🎁 *নমস্কার বন্ধুরা এই লকডাউনের দিনে বাড়িতে বসে চিন্তা করছেন? কিভাবে Extra ইনকাম করবেন?। আর চিন্তা নয়, যদি আপনার কাছে “Android Mobile” থাকে এবং Facebook, Whatsapp চালাতে পারেন, তাহলে আপনিও ঘরে বসে প্রতিমাসে 5000/-10000/ টাকা  ইনকাম করতে পারেন একদম ফ্রীতে।*
💥 *আসুন  সবাই মিলে বাড়িতে বসেই স্বনির্ভর হই এবং অন্য বন্ধুদেরও স্বনির্ভর হতে সাহায্য করি।*
Websitelink:
 

নিপা ভাইরাস থেকে বাঁচতে কি করবেন ??

কেরালায় অজানা রোগের দাপটে প্রথম সাজন এবং পরে মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে, তখনই চিকিতসকরা এই নিপাহ ভাইরাসকে আবিষ্কার করে। যদিও এটি নতুন নয়, বয়স প্রায় কুড়ি বছর। কেরালার পরে এরাজ্যেও মারন থাবা বসিয়েছে নিপাহ ভাইরাস,এমনটাই খবর মিলেছে। তবে সবারই জিজ্ঞাস্য এই নিপাহ ভাইরাস টা কি। আসুন দেখে নেওয়া যাক খুঁটিনাটি।

 ##পর্ব এক-

1998 সালে প্রথম মালয়েশিয়াতে বাদুড়ের শরীরে এই নিপাহ ভাইরাসের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা গিয়েছিল। তারপর এরাজ্যে 2001 সালে নিপাহ ভাইরাস আবির্ভূত হয় শিলিগুড়িতে। ছেষট্টি জন আক্রান্ত হলে পঁয়তাল্লিশ জনের মৃত্যু হয়।

##পর্ব দুই-

2007 সালে নদীয়াতেও নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হন পাঁচজন। কিন্তু বেঁচে ফেরেননি একজনও।

##পর্ব তিন-

সোমবার কেরালায় ফেরও এই নিপাহ থাবা বসা। মারা যায় দশ জন মানুষ।

কিভাবে ছড়া নিপা ভাইরাস-

বায়ুবাহিত এই ভাইরাসটি নানাভাবে ছড়াতে পারে-

. কোনও নিপাহ ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের দ্বারা।

. আক্রান্ত পাখির খাওয়া ফল খেলে।

. আক্রান্ত পশুর সংস্পর্শে এলে।

নিরাময়ের উপায়-

কোনও প্রতিষেধক এখনও অবধি আবিষ্কৃত হয়নি।

##সাবধানতা-

1. গাছের কোনও ফল পেরে না খাওয়া।

2. কোনও মানুষের মল- বা মূত্র না ডিঙিয়ে যাওয়া।

3. শূকর জাতীয় পশুর থেকে দূরে থাকতে হবে।

4. জ্বরে আক্রান্ত হলে তাঁকে আলাদা ঘরে রাখতে হবে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আইস কিউব বা বরফ টুকরোর​ কিছু অসাধারণ ব্যবহার!!

1.চোখের নিচের কালচে ভাব দূর করার জন্য আইস কিউব এর জুড়ি মেলা ভার। হালকা গরম গোলাপ জলের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দিন। এরপর যে আইস কিউব পাবেন

  তা রোজ রাতে চোখের নিচের কালচে ভাব এর উপর ধীরে ধীরে ঘষুন। দেখবেন ফল পাবেন।

2.মুখের স্কিন তৈলাক্ত থাকার জন্য আমাদের ব্রণ হয়।আইস কিউড় মুখের স্কিন এ ঘষুন, দেখবেন মুখের তৈলাক্ত ভাব ধীরে ধীরে চলে গেছে।  এবং ব্রণ ও ধীরে ধীরে চলে কমে যাবে , ব্রণের জ্বালাভাব কমে যাবে।

3.শীতকালে যাদের ঠোঁট ফাটে। তারা আইস কিউব  ব্যবহার করতে পারেন। দেখবেন ঠোঁট ফাটা বন্ধ হয়ে গেছে এবং ঠোঁটের নরম ভাব এসেছে।

4.আই ভ্রু প্লাক করার পর ভ্রুতে বেশ যন্ত্রণা হয়। আপনি যদি এক টুকরা আইস কিউব ভ্রুতে ঘসেন  দেখবেন আপনার যন্ত্রণা প্রশম হয়ে গেছে।

5.সকলেই আমরা দীর্ঘস্থায়ী মেকআপ চাই। তাই মেকআপ করার আগে দুই মিনিট আইস কিউব মুখে ঘষুন, দেখবেন আপনার মেকআপ দীর্ঘস্থায়ী লাভ করেছে।

6.চুল বা পোশাক থেকে গাম যদি না উঠে তাহলে আপনি আইস কিউব দিয়ে ঘষুন। দেখবেন গাম সহজে উঠে গেছে।

7.দেহের কোথাও যদি আঘাত জনিত ব্যথা পান। তাহলে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে আইস কিউব দিয়ে ঘষুন দেখবেন ব্যথা অনেকটাই প্রশম হয়ে গেছে।

 

মোদির ‘উজ্জ্বলা যোজনা’ গ্যাস প্রকল্পের মুখ!!তিনিই রান্না করেন উনুনে

লোকসভা ভোটের শেষ লগ্নে এসে নরেন্দ্র মোদির মোদিকে অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছে তার ‘উজ্জ্বলা যোজনা’ গ্যাস প্রকল্পের পরিচিত মুখটি।তিনি দেশের বিভিন্ন সভা থেকেও প্রকল্প নিয়ে কথা বলেছেন।2016 সালে রীতিমত সভা করে রান্নার গ্যাসের কার্ট আউট  তুলে দিয়েছিলেন গুড্ডি দেবীর হাতে।গত তিন বছরে গুড্ডি দেবী এই প্রকল্প থেকে কতটা সুবিধা পেয়েছেন তা আমরা অনেকেই জানিনা।আর এই তিন বছরে মাত্র ১১টি গ্যাস সিলিন্ডার কেনার সামর্থ্য হয়েছে গুড্ডি দেবীর পরিবারের।নুন আনতে পান্তা ফুরানো এই গরীব পরিবার টি এখন রান্না করেন গোবর থেকে তৈরি গুটে দিয়ে।তিনি কেন কেনের না গ্যাস সিলিন্ডার ?? তার উত্তরে তিনি বলছেন গ্যাসের এত দাম বেড়ে গিয়েছে, এত টাকা আমরা পাব কোথায়?? গুড্ডি দেবীর এলাকার স্থানীয় এক গ্যাস ডিলার জানান,’উজ্জ্বলা যোজনা’ প্রকল্পে যারা যুক্ত রয়েছেন তাদের মধ্যে মাত্র 30 শতাংশই আসেন গ্যাস নিতে।দেশের বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে নরেন্দ্র মোদির সাথে গুড্ডি দেবীর ছবি আমরা দেখে থাকি। কেন্দ্রীয় সরকার সাধারণ মানুষকে এই গ্যাসের সুবিধা কতটা এনে দিয়েছে এই ছবি তার নিদর্শন দেয়। তবে গুড্ডি দেবীর বর্তমান পরিস্থিতি থেকে অনেকটাই অনুমান করা যায়, সারা দেশে এই প্রকল্পের সুবিধাভোগী মানুষের বর্তমান অবস্থান।

 

রোমের বিখ্যাত কলোসিয়াম এর অজানা গল্প!!

70 থেকে ৭২ খ্রীষ্টাব্দের মাঝে কোন এক সময়ে সম্রাট ভেসপাসিয়ান এর রাজত্বকালে বিখ্যাত কলোসিয়াম টি নির্মিত হয়েছিল। 50 হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন এই কলোসিয়াম ইতালি রোম শহরে অবস্থিত। যা দেখতে উপবৃত্তাকার ছাদবিহীন। তিতুসের রাজত্বকালে, রোমান সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বড় স্থাপনা এই কলোসিয়ামের কাজ শেষ হয়েছিল। এই উপবৃত্তাকার স্থাপন কে ক্রিড়া ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করা হতো। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আগত আমন্ত্রিত ব্যক্তিদের এই মঞ্চে স্থল ও নৌ যুদ্ধ, শিকার সম্পর্কিত নাটক মঞ্চস্থ করে দেখানো হতো। ষষ্ঠ শতকে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত​ হলে তা পুনরায় নির্মাণ করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে ভূমিকম্প ও অবহেলার কারণে কলোসিয়াম ভগ্নস্তুপে পরিণত হয়েছিল। তবে বর্তমানে এর এক-তৃতীয়াংশ টিকে রয়েছে। এই কলোসিয়াম টি 189 মিটার দৈর্ঘ্য 156 মিটার চওড়া এবং মূল এলাকা ৬ একক।

 

বেশির ভাগ বিমানের রং সাদা হওয়ার আসল কারণ গুলি জানুন!!!


 

বন্ধুরা আপনারা কখনো ভেবে দেখেছেন কি, বেশিরভাগ বিমানগুলো কেন সাদা রঙের হয়? তবে আমাদের আজকের আয়োজনে থাকছে, প্যাসেঞ্জার ও মালবাহী বিমান গুলি সাদা হওয়ার প্রধান কারণ:-

1.বিমান গুলির যাত্রা পথের বেশির ভাগ সময় মেঘের উপর দিয়ে যেতে হয়। ফলে সূর্যের তাপ সরাসরি বিমানের উপর পড়ে। বিমানের রং সাদা হওয়ার কারণে এই তাপ তাড়াতাড়ি বিকিরণ হয়।ফলে বিমানের ভিতরে তাপমাত্রার সামঞ্জস্য থাকে।

2.আমাদের সাদা জামা কাপড়ের কোথাও যদি দাগ লাগে। সহজে তা আমাদের চোখে পড়ে। সেই রকম বিমানের রং সাদা হওয়ার কারণে বিমানের কোথাও ছিদ্র, ফাটল বা তেল ট্যাঙ্ক ছিদ্র থাকলে তা সহজে বিমানকর্মীদের নজরে পড়ে।

3.সাধারণত বিমানের রং সাদা করার জন্য খরচ পড়ে প্রায় 50 হাজার থেকে 2 লাখ ডলার। কিন্তু সাদা বাদে অন্য রং করলে এই খরচটা কয়েকগুণ বেড়ে যাবে, যা এয়ার কোম্পানির জন্য বেশ ব্যয়বহুল।

4.অন্যান্য রঙের থেকে সাদা রং  সাধারণত অনেক বেশি টেকসই। তাই বেশির ভাগ বিমানের রং সাদা করা হয়।

5.কোনো কারণবশত যদি বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। তাহলে দুর্ঘটনা প্রাপ্ত বিমানকে সহজে খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এই সাদা রঙের কারণে।

6.বিমান কোম্পানি গুলি যদি কোনো কারণবশত লোকসানের মুখে পড়ে। তাহলে বিমান গুলি বিক্রি করে দেয় অন্য বিমান কোম্পানির কাছে। কোম্পানিগুলি সহজে তাদের লোগো বিমানের গায়ে বসিয়ে দিতে পারে এবং বিমানের রং করার খরচ টা অনেকটা কমে যায়।

তিনটে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্যদের নাম !!

 

প্রতি 4 বছর অন্তর অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের প্রতিটি  দেশেই চায়, এবার তারা বিশ্বকাপ জয় লাভ করবে। কিন্তু সবার মনোবাসনা পূর্ণ হয় না। পূর্ণ হয় যে কোন একটি দেশের। বিশ্বকাপের ইতিহাসে ভারত 3 বার বিশ্বকাপ জয় লাভ করেছে।আমাদের আজকের আয়োজনে থাকছে সেই সমস্ত সদস্যের নাম, যারা বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ছিল।

2011 সালে বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্যগণ

1.মহেন্দ্র সিং ধোনি 

2.বীরেন্দ্র শেবাগ 

3.সচিন তেন্ডুলকর 

4.গৌতম গম্ভীর

5.বিরাট কোহলি

6.সুরেশ রায়না

7.যুবরাজ সিং 

8.আশিস নেহেরা

9.জাহির খান

10.রবীনচন্দ্র আশ্বিন

11.হরভজন সিং।

12.শ্রীসান্ত

13.মুনাফ প্যাটেল

14.পীষূপ চাওলা

15.ইউসুফ পাঠান

 

2007 সালে বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্যগণ

1.মহেন্দ্র সিং ধোনি

2.যুবরাজ সিং

3. গৌতম গম্ভীর

4. রোহিত শর্মা 

5.বীরেন্দ্র সেহবাগ 

6.অজিত আগারওয়াল

7. হরভজন সিং 

8.ইরফান পাঠান

9. ইউসুফ পাঠান

10. যোগিন্দর শর্মা 

11.আর পি সিং 

12.এস শ্রীশান্ত 

13.রবিন উথাপ্পা

14. দীনেশ কার্তিক

15.পীষুব চাওলা

1983 সালে বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্যগণ

1.কপিল দেব 

2.সুনীল গাভস্কার

3. রবি শাস্ত্রী 

4.মহিন্দার অমরনাথ 

5.সন্দীপ প্যাটেল 

6.দিলীপ ভেঙশঙ্কর

7.কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্ত 

8.রোগার বিনি 

9.কীর্তি আজাদ 

10.মদন লাল

11. ইয়াশপাল শর্মা

12.বলিন্দর সাধু

13.সুনীল বালাসন

14.সৈয়দ কিরমানী

বিভিন্ন ধর্মের রীতি উপবাস মানব দেহের উপকার না অপকার !!!


এই উপবাস কথাটার সঙ্গে আমরা প্রায় সকলে পরিচিত । হাজার হাজার বছরের পুরনো বিভিন্ন ধর্মের অঙ্গ হিসাবে উপবাস করার রীতি  চলে আসছে ।পৃথিবীর প্রায় সকল ধর্মে যেমন মুসলিম, হিন্দু, খিষ্টান ,জৈন এই উপবাস থাকতে হয়।  তবে এই উপবাস শরীরের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো না খারাপ তা আমরা অনেকেই জানি না ।ধর্মীয় কারণে এই উপবাস রাখা হলেও চিকিৎসা বিজ্ঞান এই ব্যাপারে আমাদের কি বলছে ?? তা আমাদের অত্যন্ত জানা দরকার ।বর্তমান যুগে বিজ্ঞান বহুদূর অগ্রগতি লাভ করেছে । এই কারণে আমরা জানতে পেরেছি উপবাসের উপকারিতা ।চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া উপবাস করলে আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতি হতে পারে।  অবশ্যই উপবাস করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।এই উপবাসে উপকারিতা কি কি তার নিচে আলোচনা করা হল :-


মানব দেহ হলো একটি সুগঠিত যন্ত্র ।তাই এই দেহকে সুস্থ রাখার জন্য মাঝে মাঝে আমাদের উপবাস করা দরকার ।আপনারা অনেকে  লক্ষ্য করেছেন চিকিৎসকরা মাঝে মাঝে উপবাস করার পরামর্শ দেন।


1.বর্তমান দিনে ক্যান্সার রোগে পৃথিবীর অনেক লোকই আক্রান্ত ।বিজ্ঞান বলছে এই উপবাস করলে আপনার ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যাবে । এবং কেমোথেরাপির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।


2.বর্তমান দিনে বেশ কিছু গবেষণা থেকে জানা যায় উপবাস করলে আপনার হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে এবং উচ্চ রক্তচাপ ,দেহে ট্রাই গ্লিসারাইড এবং কোলেস্টরলের মাত্রা  কমে যায়।


3.মানুষের বৃদ্ধি হরমোন (এইচজিএল ) এর মাত্রা বৃদ্ধি করে। এই হরমোন যা মানুষের বৃদ্ধি ,বিপাক,

ওজন হ্রস এবং পেশী শক্তি গঠনে ভূমিকা নেয়।


4.উপবাস মানবদেহের নার্ভ কোষ এর সংশ্লেষ্ বৃদ্ধি করে এবং মস্তিষ্কের ফাংশন উন্নত করে।

পারকিনসন ,অ্যালজাইমার্স রোগের মত নিউরোডিজেনারেটিক এর বিরুদ্ধে দেহকে সুরক্ষা প্রদান করে।


5.মানবদেহের রক্তের শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।


6.উপবাস করলে আমাদের দেহের নানা ক্ষতিকারক টক্সিন দেহ থেকে বের হয়ে যায় এবং দেহের  অতিরিক্ত মেদ কলার ক্ষয় হয়। ‌



7. উপবাস করলে আপনার বয়স বৃদ্ধি বিলম্বিত এবং আপনি দীর্ঘায়ু লাভ করতে পারেন।